Header Ads Widget

টেন মিনিট স্কুলের অনলাইন ব্যাচ

বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও উপজাতির তথ্য



 ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও উপজাতি

  •  ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীঃ ৫০ টি
  • মাতৃতান্ত্রিক ক্ষুদ্রনৃগোষ্ঠীঃ ২ টি (গারো ও খাসিয়া)
  • মুসলিম ক্ষুদ্রনৃগোষ্ঠীঃ পাঙন
  • ব্রিহত্তম ক্ষুদ্রনীগোষ্ঠীঃ চাকমা
  •  ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জনসংখ্যা আনুমানিকঃ ১৫ লক্ষ ৮৬ হাজার ১১৪ জন (পঞ্চম আদমশুমারি-২০১১)।
  • প্রধান প্রধান ক্ষুদ্রনীগোষ্ঠীঃ  চাকমা, মারমা, গারো, সাঁওতাল, খাসিয়া, কুকি, মগ, মনিপুরী, মুরং, লুসাই, টিপরা, পাংখোই, ইত্যাদি।


ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উৎসব


বর্ষবরণ

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

উৎসব

মারমা ও রাখাইন

সাংগ্রাই

চাকমা

বিজু

ত্রিপুরা/ ত্রিপুরা

বৈসুক

তাঞ্চঙ্গ্যা

বিশু

অহমিয়া

বিহু

রাখাইন

জলকেলি

খিয়াং

সাংলান

ওরাও

ফাগুয়া

নবান্ন

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

উৎসব

কোচ

মাই পিদান ছানি

গারো

ওয়ানগালা

উসুই

মাইলুকমা

ম্রো

চামোইনাত

খিয়াং

হেনেই

মুন্ডা

করম বা কারাম

মাহালী

করম বা কারাম

সাঁওতাল

সাহরাই

অন্যান্য উৎসব

কড়া

কারমা পূজা

মনিপুরী ও সাঁওতাল

আবির

চাকমা,মারমা ও রাখাইন

কঠিন  চীবরদান

পাত্র

ফাক খুং


তিন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তিনদিন ব্যাপী বর্ষবরণের নাম



ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

তারিখ – উৎসবের নাম

ত্রিপুরা

২৯ চৈত্র – হারি

৩০ চৈত্র –  বিসুমা

পহেলা বৈশাখ – আতাদাং বা বিসিকাতাল

মারমা

২৯ চৈত্র – আকনিয়াহ

৩০ চৈত্র – আক্রাইনিহ

পহেলা বৈশাখ – লাছাইংতার

চাকমা

২৯ চৈত্র – ফুল

৩০ চৈত্র – মূল

পহেলা বৈশাখ – গজ্যাপজ্যা



বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও তাদের দেবতার নাম


ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী

দেবতাদের নাম

মুরং

ওরেং, থুরাং, সুংতিয়াং।

সাঁওতাল

সিং বোঙ্গা সূর্য, মারাং বুরু, ওরাক, মরেইকো।

হাজং

হিন্দুদের প্রায় সব দেবদেবী।

ত্রিপুরা

হিন্দুদের কিছু কিছু দেবতা।

খাসিয়া

উব্লাউ নাংমউ উব্লাউ মতং, উব্লাউ সংসপাহ, উরিং কেউ, কায়িহ।


ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিদ্রোহ কাল


বিদ্রোহের নাম

সময়কাল

সাঁওতাল বিদ্রোহ

১৮৫৫-১৮৫৬

চাকমা বা কার্পাস বিদ্রোহ

১৭৭৬-১৭৮৭

মুন্ডা বিদ্রোহ

১৮৯৯-১৯০০

ত্রিপুরা বিদ্রোহ

১৮৪৪- ১৮৯০


ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের তালিকা


প্রতিষ্ঠানের নাম

অবস্থান ও   প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী (সাল)

কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

কক্সবাজার ও ৫ জানুয়ারি ১৯৯৪

রাখাইন সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

রামু কক্সবাজার

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

খাগড়াছড়ি ও ২০০৩ 

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

বান্দরবান ও ১ জুলাই ১৯৮৮

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট

রাঙ্গামাটি ও ১৯৭৮

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমী

বিরিশিরি নেত্রকোনা ও ১৯৭৭

মনিপুরী ললিতকলা একাডেমী

কমলগঞ্জ মৌলভীবাজার ও ১৯৭৬

রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী

রাজশাহী ও 




বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অবস্থান ভাষা ও ধর্ম


ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী

অবস্থান

ভাষা

ধর্ম

বম

বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি ।

বম

খ্রিস্টান

লুসাই

রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান।

লুসাই

মহালী

রাজশাহী, জয়পুরহাট, দিনাজপুর, রংপুর ও বগুড়া।

মহালে/ সাদরি

খাসি/ খাসিয়া

সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ।

খাসি

গারো

সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল ও নেত্রকোনা।

গারো/ আচিক বা মান্দি

ত্রিপুরা/ টিপরা

ঢাকা, ফরিদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম।

ককবোরক

সনাতন

ভুঁইমালী

পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও জয়পুরহাট।

বাংলা

মাহাতো/ কুর্মি মাহাতো/ বেদিয়া মাহাতো

চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, নাটোর, রাজশাহী, নওগাঁ, দিনাজপুর ও জয়পুরহাট।

সাদরি/ কুর্মালী

মুসহর

হবিগঞ্জ।

বাংলা/ হিন্দি

কুর্মী

মৌলভীবাজার ও সিলেট।

বাগানী

কোচ 

শেরপুর।

কোচ / অসমীয়া

খাড়িয়া/ খারিয়া

মৌলভীবাজার

সদরি/ বাংলা

পাত্র

সিলেট

পাত্র 

বর্মণ

গাজীপুর টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ

বাংলা/ ঠার

শবর

মৌলভীবাজার

বাংলা/ হিন্দি

হাজং

ময়মনসিংহ, শেরপুর, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা।

হাজং

খিয়াং

বান্দরবান

খিয়াং

বৌদ্ধ

খুমি

বান্দরবান

খুমি

চাক

বান্দরবান

  চাক/ সাক বা বালাই

চাকমা

বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার

চাকমা/চাঙমা

তাঞ্চঙ্গ্যা

বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম

তানচংগা/চাকমা

মারমা

বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী।

মারমা/বার্মি

রাখাইন

বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বরগুনা ও পটুয়াখালী। 

মারমা/বার্মি

ওরাওঁ

রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, রাজশাহী, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাট।

কুঁড়খ/সাদরি

প্রকৃতিক পূজারী/  জড়োপাসক

মুন্ডা

সিলেট

মুন্ডারী

বৈষ্ণ বা প্রকৃতি পূজারী

ডালু

শেরপুর ও ময়মনসিংহ

দালুই/ মনিপুরী

বৈষ্ণব

মনিপুরী

সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ

বিষ্ণুপ্রিয়া/ মৈথৈ

কন্দ

মৌলভীবাজার

  বাংলা/কাদ 

-

পাংখোয়া/ পাংখো

রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান

পাংখোয়া

-

ম্রো 

বান্দরবান

ম্রো 

-

রাঁজোয়াড়

জয়পুরহাট

রাজুয়ার/ সাদরি

-

সাঁওতাল

রাজশাহী, নাটোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, দিনাজপুর, রংপুর, বগুড়া ও জয়পুরহাট।

সাঁওতালী

-

ভূমিজ

সিলেট ও মৌলভীবাজার

  মুন্ডা



প্রশ্ন ও উত্তর

১) প্রশ্নঃ  বাংলাদেশের মোট ক্ষুদ্রনীগোষ্ঠী জনসংখ্যা কত?

 উত্তরঃ ১৫,৬৮,১৪১ জন।(পঞ্চম আদমশুমারি- ২০১১)


২) প্রশ্নঃ  বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যার কত ভাগ?

 উত্তরঃ ১.১০%। (পঞ্চম আদমশুমারি- ২০১১)


৩) প্রশ্নঃ বাংলাদেশ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পুরুষ ও নারী জনসংখ্যা কত?

 উত্তরঃ  পুরুষ ৭,৯৭,৪৭৭ জন (৫০.২৮%) ও নারী ৭,৮৮,৬৬৪ জন (৪৯.৭২%)।


৪) প্রশ্নঃ পার্বত্য চট্টগ্রামে কতটি ক্ষুদ্রনীগোষ্ঠী বসতি রয়েছে?

 উত্তরঃ  ১১ টি।  যথাঃ- মারমা, চাকমা, মুরং, ত্রিপুরা, লুসাই, খুমি, বম, খিয়াং, চাক, পাংখোয়া ও তাঞ্চঙ্গ্যা।


৫) প্রশ্নঃ বাংলাদেশের কোন দুটি উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবার কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক?

 উত্তরঃ  গারো ও  খাসিয়া/ খাসি।


৬) প্রশ্নঃ  বাংলাদেশের কতটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবার কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক?

 উত্তরঃ ০২টি।


৭) প্রশ্নঃ  কোন উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইসলাম ধর্মালম্বী?

 উত্তরঃ পাঙন।


৮) প্রশ্নঃ মগ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পাহাড়ি এলাকায় কি নামে পরিচিত?

 উত্তরঃ মারমা।


৯) প্রশ্নঃ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মগ সমতল এলাকায় কি নামে পরিচিত?

 উত্তরঃ  রাখাইন।


১০) প্রশ্নঃ  ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোন বংশোদ্ভূত?

 উত্তরঃ মঙ্গোলিয়া।


১১) প্রশ্নঃ  মগদের আদি নিবাস কোথায় ছিল?

 উত্তরঃ  আরাকান রাজ্য ( মিয়ানমার)।


১২) প্রশ্নঃ  খাসিয়া গ্রামগুলো কি নামে পরিচিত?

 উত্তরঃ  পুঞ্জি।


১৩) প্রশ্নঃ  পার্বত্য চট্টগ্রামের  ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সার্কেল কয়টি?

 উত্তরঃ ৩টি। যথাঃ- চাকমা সার্কেল, মং সার্কেল ও বোমাং সার্কেল।


১৪) প্রশ্নঃ চাকমা সার্কেলের প্রধান কে হয়?

 উত্তরঃ  চাকমা রাজা।


১৫) প্রশ্নঃ বোমাং সার্কেলের প্রধান কে?

 উত্তরঃ বোমাং রাজা।


১৬) প্রশ্নঃ মং সার্কেলের প্রধান কে হয়?

 উত্তরঃ মং রাজা।


১৭) প্রশ্নঃ বাংলাদেশের  বৃহত্তম  ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোনটি?

 উত্তরঃ চাকমা।


১৮) প্রশ্নঃ বাংলাদেশ ২য়  বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী কোনটি?

 উত্তরঃ সাঁওতাল।


১৯) প্রশ্নঃ চাকমা ভাষায় লিখিত প্রথম উপন্যাসের নাম কি?

 উত্তরঃ ফেবো ( প্রকাশকাল ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৪)।


২০) প্রশ্নঃ চাকমারা গ্রাম কে কি বলে?

 উত্তরঃ আদাম।


২১) প্রশ্নঃ  চাকমারা গ্রামের প্রধান কে কি বলে?

 উত্তরঃ কার্বারী।


২২) প্রশ্নঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা গঠন করা হয়  কত সালে?

 উত্তরঃ ১৮৬০ সালে।


২৩) প্রশ্নঃ ‘ পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’ সংগঠনটি গঠন করেন কে?

 উত্তরঃ  কামিনী  মোহন দেওয়ান (১৯১৭)।


২৪) প্রশ্নঃ চাকমা সমাজের প্রধান কে? 

 উত্তরঃ  চাকমা রাজা।


২৫)প্রশ্নঃ  ত্রিপুরা জাতি কোন বংশোদ্ভূত?

 উত্তরঃ  মঙ্গোলীয়।


২৬) প্রশ্নঃ  ত্রিপুরা কোন ভাষায় কথা বলে?

 উত্তরঃ ককবোরক।


২৭) প্রশ্নঃ ত্রিপুরা রমণীদের পোশাকের নাম কি?

 উত্তরঃ রিনাই ও রিসা।


২৮) প্রশ্নঃ ত্রিপুরাদের প্রধান উৎসব এর নাম কি?

 উত্তরঃ  বৈসুক।  অন্যান্য উৎসব হলো, যথাঃ কের, খাসি পূজা, গোমতী পূজা, হাবা, চুমলাই, রাজপূণ্যাহ।


২৯) প্রশ্নঃ  ত্রিপুরাতে জাতিসত্তা কয়টি গোত্রে বিভক্ত?

 উত্তরঃ ৩৬ টি।


৩০) প্রশ্নঃ  সাঁওতালরা কয়টি গোত্রে বিভক্ত?

 উত্তরঃ ১২ টি।


৩১) প্রশ্নঃ সাঁওতালরা নিজেদের বসবাসের এলাকাকে কি বলে অভিহিত করে?

 উত্তরঃ  দেশ।


৩২) প্রশ্নঃ  সাঁওতালদের ভাষার নাম কি?

 উত্তরঃ  সাঁওতালি।


৩৩) প্রশ্নঃ  সাঁওতালদের প্রধান উৎসব কি?

 উত্তরঃ  সোহরাই উৎসব।


৩৪) প্রশ্নঃ  সাঁওতালদের সমাজে বিবাহের প্রচলন রয়েছে?

 উত্তরঃ  বিধবা।


৩৫) প্রশ্নঃ  সাঁওতালদের প্রধান খাদ্য কি?

 উত্তরঃ  ভাত।


৩৬) প্রশ্নঃ  সাঁওতালদের বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চ আদালতের নাম কি?

 উত্তরঃ  জঙ্গল মহাসভা বা লবীর।


৩৭) প্রশ্নঃ  চাপাইনবাবগঞ্জে নাচোলে কৃষক বিদ্রোহ কবে সংঘটিত হয়?

 উত্তরঃ ১৯৫০ সালে।


৩৮) প্রশ্নঃ  মনিপুরী ক্ষুদ্রনীগোষ্ঠী প্রথম কবে বাংলাদেশে আসে?

 উত্তরঃ ১৭৬৫ সালে।


৩৯) প্রশ্নঃ মৈ তৈ মনিপুরী কোন জনগোষ্ঠীর লোক?

 উত্তরঃ  মঙ্গোলিয়া।


৪০) প্রশ্নঃ  বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীরা ভাষাভাষির লোক?

 উত্তরঃ  ইন্দো-এরিয়ান।


৪১) প্রশ্নঃ মণিপুরীদের মধ্যে কয়টি শ্রেণি রয়েছে?

 উত্তরঃ ২টি।


৪২) প্রশ্নঃ  মণিপুরীদের শ্রেণীর নাম কি কি?

 উত্তরঃ  বিষ্ণুপ্রিয়া ও মৈ তৈ।


৪৩) প্রশ্নঃ মণিপুরীদের প্রধান উৎসব কি?

 উত্তরঃ  রাস উৎসব বা মহা রাসলীলা।


৪৪) প্রশ্নঃ কবে, কোথায় ‘ ভানুবিল বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী কৃষক  প্রজা আন্দোল’ সংঘটিত হয়?

 উত্তরঃ কমলগঞ্জ, সিলেট, ১৯৪০ সালে।


৪৫) প্রশ্নঃ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোথায় এবং কবে মনিপুরী নৃত্য  উপভোগ করেন?

 উত্তরঃ ১৯১৯ সালে, সিলেট।


৪৬) প্রশ্নঃ মারমাদের লিপিতে বর্ণমালা সংখ্যা কতটি?

 উত্তরঃ ৪৫টি।( ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৩ টি ও স্বরবর্ণ ১২ টি)


৪৭) প্রশ্নঃ মং সার্কেল এর প্রধান কে?

 উত্তরঃ মং রাজা বা মং চিফ।


৪৮) প্রশ্নঃ মং প্রধান পেশা কি?

 উত্তরঃ  জুম চাষ।


৪৯) প্রশ্নঃ  রাখাইন কোন জনগোষ্ঠীর বংশোদ্ভূত?

 উত্তরঃ মঙ্গোলীয়।


৫০) প্রশ্নঃ  রাখাইনদের আদি নিবাস কোথায়?

 উত্তরঃ  আরাকান রাজ্য ( মিয়ানমার)।


৫১) প্রশ্নঃ  রাখাইন ও মগদের ধর্মীয় ভাষা কোনটি?

 উত্তরঃ পালি।


৫২) প্রশ্নঃ  জলকেলি কাদের উৎসব?

 উত্তরঃ  রাখাইন।


৫৩) প্রশ্নঃ  রাখাইনদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কি?

 উত্তরঃ  বুদ্ধ পূর্ণিমা।


৫৪) প্রশ্নঃ  গারোরা কোন জনগোষ্ঠীর বংশধর?

 উত্তরঃ  মঙ্গোলীয়।


৫৫) প্রশ্নঃ  গারোদের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি কি?

 উত্তরঃ  জুম চাষ।


৫৬) প্রশ্নঃ  গারোদের ভাষার স্থানীয় নাম কি?

 উত্তরঃ  গারো ভাষা বা মান্দি ভাষা।


৫৭) প্রশ্নঃ   পাঙন সমাজতান্ত্রিক?

 উত্তরঃ  পুরুষতান্ত্রিক।


৫৮) প্রশ্নঃ  হাজরা কোন ধর্মের অনুসারী?

 উত্তরঃ সনাতন।


৫৯) প্রশ্নঃ  কোন ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ বহুবিবাহ ও বিধবা বিবাহের প্রচলন আছে?

 উত্তরঃ  হাজং।


৬০) প্রশ্নঃ খিয়াংরা কোথা থেকে এসেছেন?

 উত্তরঃ আরাকান রাজ্য ও ইয়োমা রাজা হতে।


৬১) প্রশ্নঃ ক্ষুদ্রনীগোষ্ঠী প্রধান প্রতিষ্ঠানের নাম কি? 

 উত্তরঃ  মণিপুরী ললিতকলা একাডেমী।


৬২) প্রশ্নঃ  ‘বৈসাবি’ কি?

 উত্তরঃ ‘বৈসাবি’ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব। ১৯৮৫ সাল হতে সম্মিলিত উদ্যোগে এই উৎসব

পালন করে আসছে।





নিজের কোন মতামত থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। কোন প্রশ্নের ভুল থাকলে দয়াকরে  অবগত করবেন। কোন পোস্ট প্রয়োজন হলে অবশ্যই জানাবেন আমি আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করব।
 উপকারে লাগলে অবশ্যই শেয়ার, কমেন্টস করবেন। এবং প্রয়োজনে ফেসবুক গ্রুপে অ্যাড হবেন।
 “ধন্যবাদ”


Post a Comment

0 Comments